1. Aktarbd2@ichamotinews.com : ichamotinews : ichamotinews
  2. zakirhosan68@gmail.com : zakir hosan : zakir hosan
ঢাকা গাজীপুর থেকে জাল সার্টিফিকেট ব‍্যাবসা করে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা আলমগীর - ইছামতী নিউজ
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:০৭ পূর্বাহ্ন

ঢাকা গাজীপুর থেকে জাল সার্টিফিকেট ব‍্যাবসা করে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা আলমগীর

Reporter Name
  • Update Time : Saturday, 3 July, 2021
  • ২৬৭ Time View

মোঃ জুয়েল মিয়া স্টাফ রিপোর্টার (কক্সবাজার): বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তক পরিচালিত। এখানে প্রাইভেট পরিক্ষা মাধ্যমে পরিক্ষা দেওয়ানো হয়। এই বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ব্যাবসা করছে নাম ১|আনোয়ার হোসেন আলমগীর| {৩৩}নামক। তার বর্তমান ঠিকানা গাজীপুর ময়মনসিংহ বোড শাহআলম বাড়ি। তার সাথে যুক্ত আছে আর দুই জন। ২| মোঃ হাবিবুর রহমান{ ৩০} ঢাকা মীরপুর -১২। ৩| মোঃ রিফাত খান{৩২} চট্টগ্রাম। এরা তিন মিলে এই ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে। এই মধ্যে মূল নায়ক হচ্ছে আনোয়ার হোসেন আলমগীর। আনোয়ার হোসেন আলমগীর দুই সিম কার্ড দিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করে নাম্বার হল ০১৪০৭৯৬১০৬৬, ০১৪০৬৭৪০৭৪৫.এই নাম্বারে ইমো এবং হোয়াইটএপর্স খোলা আছে। অনেক দিন যাবত জাল সার্টিফিকেট ব্যাবসা করেন তারা। জাল সার্টিফিকেট ব্যাবসা করে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। প্রবাসী ভাইয়ের কাছে থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। আজ কাল ফেসবুকে ইউটিউবের মাধমে দেখা যায় ঢাকা শহরে জাল সার্টিফিকেট শত শত ব্যাবসায়ী জাল সার্টিফিকেট ব্যাবসা করে। এদের দেখে দেশে আনাচে কানাচে জাল সার্টিফিকেট ব্যাবসার প্রতারণা বেড়ে গেছে। এই দেশের শিক্ষার মান কমিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এই প্রতারকরা। দেশে লেখাপড়া না করে সার্টিফিকেট অর্জন করা যাচ্ছে। আজ কাল সরকারি বেসরকারি চাকরি ভাইবা দিতে গিয়ে বলে জাল সার্টিফিকেট কোথায় থেকে নিয়ে এসেছেন। এই জাল সার্টিফিকেট কিনতে গিয়ে দেশে শত শত ছেলে মেয়েদের কাছে থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এই প্রতারকরা। কিন্তু টাকা দেওয়ার পরে সার্টিফিকেট পাইনা। ঢাকা থেকে শাহরিয়ার তুহিন (২৪) নামক যুকব বলেন প্রতারকরা ফেসবুকে পোষ্ট মাধ্যমে প্রচার প্রচারনা করে যাদের এস এস সি, এইচ এস সি, ডিগ্রি পাশ, অর্নাস পাশ মাষ্টার্স পাস, সার্টিফিকেট দরকার প্রয়োজন যোগাযোগ করেন। তাদের সাথে যোগাযোগ করার পর ফর্ম ফিলাব বা রেজিষ্টেশন বাবদ ৫ পাঁচ হাজার টাকা চায়। টাকা দেওয়া পর সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে সার্টিফিকেট দিয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু সাত দিন পর প্রতারককে ফোন দিলে বন্ধ দেখায়। তাদের আর বলে এই সার্টিফিকেট অনলাইনে ভেরিফাইড করা যাবে। যে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে পারবেন। ঢাকা থেকে আর একজন বলেন মোঃ কাইছার শেখ (২৫) নামক যুবক বলে আমার কাছে থেকে ১০ দশ হাজার টাকা হাতিয়ে নিছে। আমি ফেসবুকে পোষ্ট দেখে। তাদের সাথে যোগাযোগ করি এবং তাদের এক প্যারসোনাল ফোনে বিকাশে টাকা পাঠাই। আমাকে সাত দিনের সময় দেয়। আমি সাত দিন পর ফোন দিলে ফোন ধরে না। পরে আমি ভাবলাম আমি প্রতারণার স্বীকার হয়েছে। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন কাজ করবে আমার জানা নেই। ভাততে আমার কষ্ট হয়। তাহলে আমরা কোথায় লেখাপড়া করতে যাবে। এদের কাছে থেকে দেশের এবং প্রবাসী ভাইয়েরা সাবধান থাকবেন। এই রকম প্রলোভ যদি কেউ দেখিয়ে থাকে সাথে সাথে প্রশাসনকে জানিয়ে দেন। সেই সাথে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান বজায় রাখার জন্য উপচ্যার্য মহাদোয়ের এবং প্রশাসন কাছে দৃষ্টি কোন প্রতারককে আইনে আওতায় এনে এদের দিষ্টান্ত মৃলক শান্তি প্রদান করুন।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *